রাসুল (সাঃ) বলেছেন, “কুরআন তেলাওয়াত করো, কেননা তা কিয়ামতের দিন তার লোকদের জন্য সুপারিশকারী হয়ে আসবে।”
এ কুরআন মাজিদ আপনার জন্য যে কারণে সহজ সমাধান হবে ।
এ কোরআন মাজিদে কি কি সুবিধা পাবেন ??
আরবী পড়তে না পারলে বাংলাতে আরবী পড়তে পারবেন ।
লাইন বাই লাইন অনুবাদ রয়েছে, যা আল্লহার বলা কথা সহজে বুঝতে পারবেন ।
কুরআনের আয়াত পরিপূর্ণ ভাবে বুঝার জন্য আয়াতের শেষ শানে-নুযূল দেয়া আছে।
৩০ পারা ৩০ খন্ডে আলাদা আলাদা হওয়ায় যে কোন ভ্রমণে সাথে রাখতে পারবেন।
কিভাবে কুরআনের আদব ও ইসলামিক নিয়ম মেনে কুরআন তিলাওয়াত করবেন তাড় বিস্তর নিয়ম কানুন দেয়া আছে।
আরবী ফন্ট: বড় সাইজের । যার কারণে যে কোন বয়সের মানুষ পড়তে পারবেন ।
৭০ জি এস এমের উন্নতমানের হোয়াইট অফসেট পেপারে কুরআনটি ছাপানো হয়েছে। যার ফলে দীর্ঘ বছর কুরআন সংরক্ষণ করে রাখলেও পাতার ফন্টের কালার উঠবে না।
হার্ড পেপার ব্যাক বাইন্ডিং, র্যাক্সিনের ব্যাগ থাকছে এই কুরআনের সাথে।
কোরআন মাজিদ কেন পড়বেন??
কোরআন পড়া প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজ ।
কোরআন পাঠ করা মানে আল্লাহর সাথে কথা বলা ।
কুরআন পাঠ করা আপনাকে জান্নাতে যাওয়ার জন্য উচিলা হবে।
আল্লাহ্র সন্তুষ্টি যাদের মূল উদ্দেশ্য ।
ইহাকাল ও পরকালের শান্তি লাভ করতে পারবেন।
কিয়ামত ও অন্ধ্যকার কবরে কোরআনের সুপারিশ পাওয়ার জন্য ।
কবরের আজাব থেকে বাঁচতে।
পিতা-মাতাকে নূরের মুকুট পরিয়ে দেবেন যার আলো সূর্যের আলো হতেও অধিকতর উজ্জ্বল হবে।
কাউকে দান করা
আল্লাহর সন্তুষ্টির আসাই , কাউকে দান করা , জার কারনে চাওয়াব হাসিল করা , যা মৃতুরপরও চলমান থাকবে । তাই এ রমজানে হবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ উপহার গিফট দেওয়ার জন্য । ইনশাআল্লাহ
হাদিয়া – ১৫০০ টাকা
অর্ডার করতে নিচের ফর্মটি সম্পূর্ণ পূরন করুন